আজকাল, বিভিন্ন দেশে পড়াশোনার জন্য IELTS পরীক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এই পরীক্ষার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীর ইংরেজি ভাষার দক্ষতা সনাক্ত করা হয় যাতে তিনি বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারেন। তবে, প্রত্যেক দেশের ভিন্নভাবে প্রয়োজনীয় IELTS স্কোর নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। নিম্নে কিছু দেশের উদাহরণ দেওয়া হলো:
যুক্তরাজ্য (UK):
কোন দেশে কত IELTS স্কোর লাগে: যুক্তরাজ্যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য বিভিন্ন স্কোর প্রয়োজন। সাধারণত, ব্যাচেলর্স ও মাস্টার্স কোর্সের জন্য প্রয়োজনীয় স্কোর 6.0 থেকে 7.5 এর মধ্যে হতে পারে।
বিশেষত, কিছু প্রতিষ্ঠানে 6.0 এর উপরের স্কোর প্রয়োজন হতে পারে, সেখানে যেমন বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়।
অতএব, যুক্তরাজ্যে অধ্যয়ন করতে চাইলে বিশেষভাবে ভাল প্রস্তুতি নিতে হবে।
আমেরিকা (USA):
কোন দেশে কত IELTS স্কোর লাগে: আমেরিকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রয়োজনীয় IELTS স্কোর ভিন্নভাবে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।
অনেক প্রতিষ্ঠানের জন্য 6.5 এর উপরের স্কোর প্রয়োজন হতে পারে, যেমন মিট, হার্ভার্ড, স্ট্যানফোর্ড ইত্যাদি।
কিছু অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে স্কোরের দরকার কমতে পারে, তাদের জন্য সাধারণত 6.0 থেকে 6.5 এর মধ্যে প্রয়োজন।
কানাডা (Canada):
কোন দেশে কত IELTS স্কোর লাগে: কানাডার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেগিকভাবে প্রয়োজনীয় IELTS স্কোর নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।
অধ্যায়নরত ছাত্রছাত্রীদের জন্য 6.5 থেকে 7.5 এর মধ্যে স্কোর প্রয়োজন হতে পারে।
অতিরিক্ত দেশগুলিতে প্রয়োজনীয় IELTS স্কোর সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়:
অস্ট্রেলিয়া:
কোন দেশে কত IELTS স্কোর লাগে: অস্ট্রেলিয়ায় ভর্তি হতে চাইলে, সাধারণত 6.0 থেকে 7.0 এর মধ্যে স্কোর প্রয়োজন।
বিশেষভাবে বৃদ্ধিশীল ক্ষেত্রে যেমন চিকিৎসা, প্রযুক্তি, বিজ্ঞান ইত্যাদির ক্ষেত্রে স্কোর আরও বেশি হতে পারে।
নিউজিল্যান্ড:
কোন দেশে কত IELTS স্কোর লাগে: নিউজিল্যান্ডের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রয়োজনীয় স্কোর সাধারণত 6.0 থেকে 7.0 এর মধ্যে হতে পারে।
এছাড়াও, বিশেষ অনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় স্কোর আরও বেশি হতে পারে।
এইভাবে, বিভিন্ন দেশে ভর্তি হতে ইচ্ছুক ছাত্র-ছাত্রীদের প্রয়োজনীয় IELTS স্কোর প্রয়োজন হলে তারা প্রস্তুতি নিতে হবে। সাধারণত এই পরীক্ষার মাধ্যমে তাদের ইংরেজি ভাষার দক্ষতা পরীক্ষা করা হয়। আরও গবেষণা করে বা সহায়তা নিয়ে তারা স্বপ্নের দেশে পড়াশোনা শুরু করতে পারেন।
আধুনিক বিশ্বে, আলোচনা চলে তেমন কোন একটি দেশে যে বিদ্যার্থীরা ইংরেজি ভাষা শেখা এবং অনুষ্ঠানিকভাবে ব্যবহার করা চান তাদের জন্য IELTS পরীক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সম্প্রতি, এই পরীক্ষার মাধ্যমে অনেক দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রক্রিয়া চলছে। তবে, প্রত্যেক দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে সম্প্রতি নিয়ে এই IELTS পরীক্ষার স্কোরের প্রয়োজনীয়তা পরিবর্তন হতে পারে।
এই বিষয়ে নির্দিষ্টভাবে সম্প্রতিক সংবাদ বা সর্বশেষ তথ্য নেই। একটি দেশ প্রতি পরীক্ষার আধারে প্রয়োজনীয় স্কোর পরিবর্তন করে তাদের ভর্তির নীতি সামায়িক চেয়ে থাকে। এতে শিক্ষার্থীদের জন্য একটি সুযোগ তৈরি হয়ে থাকে তাদের সুবিধার্থে। প্রয়োজনে, অনেক দেশে এই পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তি প্রক্রিয়ার সময় সহায়তা করা হয়।
পরীক্ষা দেওয়ার জন্য অন্যান্য বিকল্প
অন্যদিকে, কিছু দেশে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য অন্যান্য বিকল্প রয়েছে, যেমন TOEFL, SAT, ইত্যাদি। তবে, IELTS একটি প্রতিষ্ঠিত এবং সর্বাধিক প্রচলিত পরীক্ষা হিসেবে পরিচিত। এর ফলে এই পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া ব্যক্তিদের সুযোগ অনেক বেশি হয়।
একই সময়ে, স্কোরের কমপক্ষে একটি স্তর প্রাপ্ত করা ব্যক্তিদের জন্য বেশি সুযোগ উল্লেখযোগ্য অনেক দেশে পাওয়া যায়। এটি ভিন্ন সাংবিধানিক এবং সীমাবদ্ধ হতে পারে, যেমন শিক্ষার আবেগিক মানদণ্ড, কার্যকর প্রতিষ্ঠানিক সম্প্রদায় সম্পর্কে।
এক্ষেত্রে, প্রতিষ্ঠানের ধরন এবং শিক্ষা প্রণালীর বিবেচনায় দেশের ভর্তি প্রক্রিয়া পরিবর্তন করতে পারে। যেমন, কিছু দেশে ভর্তির প্রক্রিয়া কেন্দ্রিকভাবে পরিচালিত হতে পারে, যেখানে একটি সংস্থানে সরাসরি আবেদন করে পরীক্ষা দেওয়া হয়। অন্যদিকে, অন্য দেশে এই পরীক্ষাগুলি প্রত্যেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে, যেখানে আবেদন করতে হলে শিক্ষার্থীরা প্রথমে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভর্তি প্রক্রিয়ার নীতিগুলি মেনে চলতে হবে।
আরও অনেক দেশে ভর্তি প্রক্রিয়া নিয়ে নীতি পরিবর্তনশীল হতে পারে যাতে অনেক বিভিন্ন ধরণের ছাত্র-ছাত্রীদের সম্মিলিত ভর্তি প্রক্রিয়া হয়। এই পরিবর্তনশীলতা একটি দেশের স্বাভাবিক শিক্ষা প্রণালীর অংশ হতে পারে এবং প্রতিষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠানগুলিতে শিক্ষার্থীদের ভর্তির জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা এবং দক্ষতা নির্ধারণে সহায়ক হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির প্রক্রিয়া
এই প্রকারে, বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির প্রক্রিয়া এবং আবশ্যক স্কোর সম্পর্কে স্থানীয় সরকারের প্রতিষ্ঠানের নীতি অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে। এতে শিক্ষার্থীরা প্রতিষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠানগুলিতে ভর্তি হতে চাইলে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়া এবং অন্যান্য আবশ্যক প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে সক্ষম হতে পারে। এতে তাদের ভবিষ্যৎ পড়াশোনা এবং পেশাদার প্রশিক্ষণের সুযোগ উন্নত হতে পারে।